">১. অনস্পট কাউন্সেলিং নোটিশ দিতে হবে।
২.৫০০১ শূন্যপদ বৃদ্ধি করে মেরিট লিস্টের সবার সিচাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
৩.এমপ্যানেল ও ওয়েটিং লিস্ট কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।
৪. কাউন্সিলিংয়ের পর ফাঁকা থাকা আসন সংখ্যা জানিয়ে ধাপে ধাপে নিয়োগ করতে হবে।
>সমস্ত আপার প্রাইমারী মেরিট লিস্টেড চাকরি প্রার্থীদের এই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ ও ডেপুটেশন কর্মসূচীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। স্কুলগুলিতে উচ্চ প্রাথমিক স্তরে প্রচুর শূন্যপদ পড়ে আছে। দীর্ঘ আইনি জটিলতায় থমকে আছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। তবে কলকাতা হাইকোর্টে দায়েরকৃত মামলার শুনানি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এবার রায়দানের পালা।
>এই অবস্থায় দ্রুত রায়দান এবং আপডেট ভ্যাক্যান্সিতে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানাচ্ছেন চাকরি প্রার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে ১৯,৩৪০ শিক্ষক পদে নিয়োগ আটকে আইনি জটিলতায় আটকে আছে। এসএসসি আবেদনে যে তথ্যগুলি সামনে এসেছে তা এইরকম,শূন্যপদ ছিল ১৪৩৩৯ যা আরও বেড়েছে ৫০০১টি। সর্বমোট ১৯৩৪০ শূন্যপদ এখন উচ্চ প্রাথমিকে। ২০১৫ সাল থেকে কোনও নিয়োগ হয়নি উচ্চ প্রাথমিকে। ২০১২-১৩ মরসুমের অনেক নিয়োগ বাকি।
রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে চলছে দীর্ঘ জটিলতা। নিয়োগ নিয়ে সামনে এসেছে একের পর এক অভিযোগ। আদালতে মামলাও হয়েছে একাধিক মামলা। এবার হয়তো সমস্ত জটিলতা কাটতে চলেছে। দীর্ঘ শুনানির পর চলতি মাসেই উচ্চ প্রাথমিক মামলার রায় দিতে পারে কলকাতা হাইকোর্ট।
২০১৪ সালে উচ্চ প্রাথীমিকে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। সেই অনুসারে ২০১৫ সালে টেট পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরের বছর প্রকাশিত হয়েছিল সেই পরীক্ষার ফল। অনেক বিতর্কের পরে ২০১৯ সালে ভেরিফিকেশন ও ইন্টারভিউ প্রক্রিয়াও সম্পূর্ণ করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে প্রভিশোনাল মেরিট লিস্ট প্রকাশিত হয়। কিন্তু সেখানে অনিয়মের একাধিক অভিযোগ ওঠে। হয় একধিক মামলা। মামলাগুলির শুনানি শেষ হয়ে গিয়েছে। বাকি শুধুমাত্র রায় ঘোষণার।
No comments:
Post a Comment