newsinIndia24 brings you latest news,tech news, health, shopping offer, benefits of fruits and vegetables, current affairs,G.K Questions,G.K Questions in English,G.K Questions pdf, education news in West Bengal.

Breaking

Showing posts with label upper primary news. Show all posts
Showing posts with label upper primary news. Show all posts

Friday, 11 December 2020

December 11, 2020

আদালতের নির্দেশ আসার পর সব কিছু খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী

 উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য শুক্রবার জানিয়ে দিলেন, “নিয়োগ প্রক্রিয়া আইন মেনে হয়নি। পুরো প্রক্রিয়াই অনিয়মে ভরা। প্যানেল থেকে মেরিট লিস্ট, পুরো তালিকাই বাতিল। শিক্ষক নিয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ শিক্ষকের উপরেই ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে। টেটে যাঁদের নাম এসেছে তা যথাযথ নয়। তাই মেরিট লিস্ট বাতিল করা হল। কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী ছিল।



এই বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এটা বিচারাধীন বিষয়, আদালতের নির্দেশ আসার পর সব কিছু খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে একটা সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, রাজ্য সরকার উচ্চ প্রাথমিকের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে যাবে।

রাজ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়ার ইতিহাসে এই প্রথম, কলকাতা হাইকোর্টের মুখ পুড়ল স্কুল সার্ভিস কমিশন৷ স্বজনপোষণের অভিযোগে উচ্চপ্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ খারিজ করে দিল আদালত। একইসঙ্গে দ্রুত নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য৷ জানুয়ারি থেকে নতুন করে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রথম থেকে শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত৷ এপ্রিলের মধ্যে প্রক্রিয়া শেষ করতেই হলে বলে জানিয়েছে আদালত।

Monday, 23 November 2020

November 23, 2020

মুখ্যমন্ত্রীর শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা; তার পরেও শিক্ষক নিয়োগ সহ একাধিক দাবিতে রাজপথে নামতে চলেছেন হবু শিক্ষকরা

মুখ্যমন্ত্রীর শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা; তার পরেও শিক্ষক নিয়োগ সহ একাধিক দাবিতে রাজপথে নামতে চলেছেন হবু শিক্ষকরা





শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। সাত বছর পরেও এখনও আপার প্রাইমারিতে নিয়োগের কাজ শেষ করতে পারেনি স্কুল সার্ভিস কমিশন। এখনও আইনি জালে সেই নিয়োগ প্রক্রিয়া জড়িয়ে আছে। এর পাশাপাশি শেষ কয়েক বছর শিক্ষক নিয়োগ করেনি রাজ্য সরকার।  এবার তাই স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে আগামী কাল ২৪ নভেম্বর 'কলকাতা চলোর' ডাক দিলেন চাকরি প্রার্থীদের একটা বড় অংশ।  ওইদিন সকাল ১০টায়, করুণাময়ীতে প্রাথমিক ভাবে জামায়াত করবেন চাকরি প্রার্থীরা। তারপর নবম-দ্বাদশ স্তরে শিক্ষক নিয়োগ সহ একাধিক দাবিতে বিকাশ ভবন অভিযান করবেন হবু শিক্ষকরা।  চাকরি প্রার্থীদের দাবি গুলি হল, চলতি বছরেই দ্রুত নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে। এর পাশাপাশি সমস্ত আপডেট শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ করতে হবে। শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া বিধানসভা নির্বাচনের আগেই শেষ করতে হবে। প্রতিবছর কমিশনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চালু রাখতে হবে।  সম্পূর্ণ দুর্নীতিমুক্ত করতে OMR এর কার্বন কপি প্রার্থীদের দিতে হবে।

কেবল বিষয়ভিত্তিক এমসিকিউ পরীক্ষা নিতে হবে। 

অপরদিকে, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই টেট পাশ করা সবার চাকরি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করবে রাজ্য সরকার। সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠকে একথা ঘোষণা করেছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নের সাংবাদিক বৈঠক মমতা বলেন, যাঁরা টেট পাশ করেছেন তাঁদের সবাইকে চাকরি দেওয়া হবে। এছাড়া কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ হবে দু-মাসের মধ্যে। 
November 23, 2020

‘এ শ্রী, ও শ্রী, কু শ্রী…আমরা ঘেউ ঘেউ করছি করব!’ তীব্র প্রতিক্রিয়া শিক্ষক মহলে। BGTA

 ‘এ শ্রী, ও শ্রী, কু শ্রী…আমরা ঘেউ ঘেউ করছি করব!’ ‘চলুন মাস্টারমশাই ঘুরি বাড়ি বাড়ি!’ লক্ষ্য একুশের বিধানসভা নির্বাচন। এবার শাসকদলের হয়ে নির্বাচনে ভোট প্রচারে নামচ্ছে, রাজ্যের ১২ হাজার শিক্ষকের দল। প্রতি দলে ৫ জন করে প্রাথমিক শিক্ষক থাকবেন। শনিবারই তৃণমূল ভবনে একথা ঘোষণা করেন, রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনিই এই দলের সূচনা করবেন। আর এই গোটা অভিযানে নেতৃত্ব দেবে তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।



ভোট প্রচারে জেলা ও পঞ্চায়েতে শিক্ষকদের দল পাঠানো হবে। তাঁরাই বাড়ি গিয়ে, শাসকদলের ৬৪টি উন্নয়ন সম্পর্কীত প্রকল্প পুস্তিকা বিনামূল্যে বিতরন করবেন। কিন্তু কেন এমন উদ্যোগ? তৃণমূল সূত্রে খবর রাজ্যের অনেকেই জানেন না বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের কথা৷ সেই সব প্রকল্পের কথা জানাতে এবং কিভাবে সেইসব প্রকল্পে আবেদন করতে হবে সবটাই বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসাধারণের কাছে তুলে ধরবেন। ফলে এই অজ্ঞতার সুযোগ নিয়েই অনেকেই সাধারণ মানুষদের বোকা বানায়। এমনকি কাটমানিও খায় অনেকে। আর এই অভাব অভিযোগ রিপোর্ট আকারে জমা পড়বে তৃণমূল ভবনে।


2০১৮ সালে ১৪ মে পঞ্চায়েত ভোটে নির্বাচনে ভোটের ডিউটি থেকে হঠাৎই নিঁখোজ হয়ে যান, প্রিসাইডিং অফিসার রাজকুমার রায়। তরপরই তার দেহ উদ্ধার করা হয় ভোটকেন্দ্র থেকে বেশকিছুটা দূরে একটি রেললাইনের ধার থেকে। এরপরই উত্তাল হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। শিক্ষকেরাও প্রশ্ন তুলতে থাকেন ভোটের কাজে তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে। এদিকে শিক্ষকদের একধিক দাবিদাওয়া না পূর্ণ হওয়ার অভিযোগ ফের মাথা চাড়া দিয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায় নতুন সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার পর।


‘চলুন মাস্টারমশাই ঘুরি বাড়ি বাড়ি!’ এই উদ্যোগ কে তীব্র কটাক্ষ করেছেন বিজিটিএ-র রাজ্য সম্পাদক সৌরেন ভট্টাচার্য। সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন “এ শ্রী, ও শ্রী, কু শ্রী মিলে সব প্রকল্পের নামে খয়রাতির টাকার অভাব হয় না ! অভাব অনীহা শুধু আমাদের ন্যায্য দাবি মেটাতে। তাই আমরা ঘেউ ঘেউ করছি করব!”

Sunday, 22 November 2020

November 22, 2020

অনস্পট কাউন্সেলিং সহ একাধিক দাবিতে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ ও ডেপুটেশন কর্মসূচীর ডাক হবু শিক্ষকদের

এবার অনস্পট কাউন্সেলিং সহ একাধিক দাবি নিয়ে “এস এস সি আপার প্রাইমারী মেরিট লিস্টেড হবু শিক্ষক অধিকার মঞ্চ” আগামী ২৫ নভেম্বর, বুধবার আচার্য সদনের সামনে এক শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ ও ডেপুটেশন কর্মসূচী পালন করতে চলেছে। চাকরি প্রার্থীদের দাবিগুলো হল-




">১. অনস্পট কাউন্সেলিং নোটিশ দিতে হবে।
২.৫০০১ শূন্যপদ বৃদ্ধি করে মেরিট লিস্টের সবার সিচাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
৩.এমপ্যানেল ও ওয়েটিং লিস্ট কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।
৪. কাউন্সিলিংয়ের পর ফাঁকা থাকা আসন সংখ্যা জানিয়ে ধাপে ধাপে নিয়োগ করতে হবে।

>সমস্ত আপার প্রাইমারী মেরিট লিস্টেড চাকরি প্রার্থীদের এই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ ও ডেপুটেশন কর্মসূচীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। স্কুলগুলিতে উচ্চ প্রাথমিক স্তরে প্রচুর শূন্যপদ পড়ে আছে। দীর্ঘ আইনি জটিলতায় থমকে আছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। তবে কলকাতা হাইকোর্টে দায়েরকৃত মামলার শুনানি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এবার রায়দানের পালা।

>এই অবস্থায় দ্রুত রায়দান এবং আপডেট ভ্যাক্যান্সিতে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানাচ্ছেন চাকরি প্রার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে ১৯,৩৪০ শিক্ষক পদে নিয়োগ আটকে আইনি জটিলতায় আটকে আছে। এসএসসি আবেদনে যে তথ্যগুলি সামনে এসেছে তা এইরকম,শূন্যপদ ছিল ১৪৩৩৯ যা আরও বেড়েছে ৫০০১টি। সর্বমোট ১৯৩৪০ শূন্যপদ এখন উচ্চ প্রাথমিকে। ২০১৫ সাল থেকে কোনও নিয়োগ হয়নি উচ্চ প্রাথমিকে। ২০১২-১৩ মরসুমের অনেক নিয়োগ বাকি।

রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে চলছে দীর্ঘ জটিলতা। নিয়োগ নিয়ে সামনে এসেছে একের পর এক অভিযোগ। আদালতে মামলাও হয়েছে একাধিক মামলা। এবার হয়তো সমস্ত জটিলতা কাটতে চলেছে। দীর্ঘ শুনানির পর চলতি মাসেই উচ্চ প্রাথমিক মামলার রায় দিতে পারে কলকাতা হাইকোর্ট।

২০১৪ সালে উচ্চ প্রাথীমিকে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। সেই অনুসারে ২০১৫ সালে টেট পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরের বছর প্রকাশিত হয়েছিল সেই পরীক্ষার ফল। অনেক বিতর্কের পরে ২০১৯ সালে ভেরিফিকেশন ও ইন্টারভিউ প্রক্রিয়াও সম্পূর্ণ করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে প্রভিশোনাল মেরিট লিস্ট প্রকাশিত হয়। কিন্তু সেখানে অনিয়মের একাধিক অভিযোগ ওঠে। হয় একধিক মামলা। মামলাগুলির শুনানি শেষ হয়ে গিয়েছে। বাকি শুধুমাত্র রায় ঘোষণার।

Saturday, 21 November 2020

November 21, 2020

১৪,৩৩৯ এর সঙ্গে ৫,০০১টি শূন্যপদ যোগ করে রেশিও মেনে শিক্ষক নিয়োগের দাবি চাকরি প্রার্থীদের

<p> 

১৪,৩৩৯ এর সঙ্গে ৫,০০১টি শূন্যপদ যোগ করে রেশিও মেনে শিক্ষক নিয়োগের দাবি চাকরি প্রার্থীদের


উচ্চ প্রাথমিকে দীর্ঘদিন নিয়োগ নেই। ফলে রাজ্যের স্কুলগুলিতে উচ্চ প্রাথমিক স্তরে প্রচুর শূন্যপদ পড়ে আছে। দীর্ঘ আইনি জটিলতায় থমকে আছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। তবে কলকাতা হাইকোর্টে দায়েরকৃত মামলার শুনানি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এবার রায়দানের পালা।



এই অবস্থায় দ্রুত রায়দান এবং আপডেট ভ্যাক্যান্সিতে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানাচ্ছেন চাকরি প্রার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে ১৯,৩৪০ শিক্ষক পদে নিয়োগ আটকে আইনি জটিলতায় আটকে আছে। এসএসসি আবেদনে যে তথ্যগুলি সামনে এসেছে তা এইরকম,শূন্যপদ ছিল ১৪,৩৩৯ যা আরও বেড়েছে ৫,০০১টি। সর্বমোট ১৯৩৪০ শূন্যপদ এখন উচ্চ প্রাথমিকে। ২০১৫ সাল থেকে কোনও নিয়োগ হয়নি উচ্চ প্রাথমিকে। ২০১২-১৩ মরসুমের অনেক নিয়োগ বাকি।

চাকরি প্রার্থীদের বক্তব্য, দীর্ঘ সাত বছর ধরে ঝুলে রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়া। সাত সাতটি বছর ধরে অপেক্ষা করে আমরা মৃতপ্রায়। তাই আর দেরি না করে আগামী ২৫ শে নভেম্বরের মধ্যে কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সদর্থক রায়দান সম্পন্ন করুক। নাহলে আমাদের পরবর্তী তে হাইকোর্টের সামনেই ধর্ণায় বসতে হবে।

রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে চলছে দীর্ঘ জটিলতা। নিয়োগ নিয়ে সামনে এসেছে একের পর এক অভিযোগ। আদালতে মামলাও হয়েছে একাধিক মামলা। এবার হয়তো সমস্ত জটিলতা কাটতে চলেছে। দীর্ঘ শুনানির পর চলতি মাসেই উচ্চ প্রাথমিক মামলার রায় দিতে পারে কলকাতা হাইকোর্ট।
২০১৪ সালে উচ্চ প্রাথীমিকে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। সেই অনুসারে ২০১৫ সালে টেট পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরের বছর প্রকাশিত হয়েছিল সেই পরীক্ষার ফল। অনেক বিতর্কের পরে ২০১৯ সালে ভেরিফিকেশন ও ইন্টারভিউ প্রক্রিয়াও সম্পূর্ণ করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে প্রভিশোনাল মেরিট লিস্ট প্রকাশিত হয়। কিন্তু সেখানে অনিয়মের একাধিক অভিযোগ ওঠে। হয় একধিক মামলা। মামলাগুলির শুনানি শেষ হয়ে গিয়েছে। বাকি শুধুমাত্র রায় ঘোষণার।

Friday, 20 November 2020

November 20, 2020

এদিন শেষ হল আপার মামলার শুনানি; রায়দান খুব শীঘ্রই; ভাগ্য খুলবে অনেক পরীক্ষার্থীর

 এদিন শেষ হল আপার মামলার শুনানি; রায়দান খুব শীঘ্রই; ভাগ্য খুলবে অনেক পরীক্ষার্থীর




অনেক বিতর্কের পরে এদিন শেষ হল আপার প্রাইমারি মামলার শুনানি। খুব শীঘ্রই এই মামলার রায় দিতে পারে আদালত। এদিন এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন বিচারপতি।  আগের শূণ্যপদ ছাড়াও নতুন প্রায় ৫১০০টি শূণ্যপদ তৈরি হয়েছে বলে কলকাতা হাইকোর্টে আগেই জানিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।


নিয়োগ প্রক্রিয়ার ওপর যে স্থগিতাদেশ রয়েছে তা যদি উঠে যায় এই মামলার রায়ে তাহলে বড় সংখ্যক প্রার্থী নিয়োগের ছাড়পত্র পাবে। মামলাকারী ভানু রায় সহ একাধিক চাকরিপ্রার্থী আপার প্রাইমারি ২০১৬ সালের স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে, তাতে মেধাতালিকায় বড়সড় কারচুপির অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। কয়েক হাজার মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। হবু শিক্ষকদের মূল দাবি ছিল, বিভিন্ন প্রার্থীর টেটের মার্কস বাড়ানো হয়েছে।



কমিশনের প্রকাশিত নিয়ম মেনে ইন্টারভিউ লিস্ট বানানো হয়নি। ১:১.৪ রেশিও মানা হয়নি। ফলে বহু মেধাবী প্রার্থী বঞ্চিত হয়েছে। মামলাটি দীর্ঘদিন ধরে বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যর সিঙ্গল বেঞ্চে বিচারাধীন ছিল। এই মামলারই শুনানি শেষ হল আজ। যদিও মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী ফিরদৌস শামীম বলেন,"এখনো নম্বর বেশি বেশি পেয়েছে এরকম অনেক প্রার্থীর ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন করা হয়নি।" এর উত্তরে রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত বলেন,"ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন এর সময় অনেক আগেই পেরিয়ে গেছে।" বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য অবশ্য এতে কোনও মন্তব্য করেননি। তিনি উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর এদিন মামলাটির রায়দান আপাতত স্থগিত রাখেন। তবে, এই মামলার রায়দান খুব শীঘ্রই হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন বিচারপতি, এমনটাই জানালেন আইনজিবি